"সেদিন চৈত্র মাস" ছিল । "আজ আমি কোথাও যাব না" বলে মন স্থির করলেও "চৈত্রের দ্বিতীয় দিবস"এ "তোমাদের এই নগরে" আমি বেরিয়ে পড়লাম । সেদিন "আকাশ জোড়া মেঘ" থাকলেও "মেঘের ছায়ায়" সূর্য উকি দিচ্ছিল, সাথে "মাতাল হাওয়া" বইছিল । আমি "গৌরিপুর জংশন"এ "একা একা" "অপেক্ষা" করছি । একটু পরেই এই "ইস্টিশন"এ ট্রেনে করে "তিন পুরুষ" এলো । "হিমু", "শুভ্র" এবং "মিসির আলি" ! আমি হাসিমুখে তাদেরকে বরণ করলাম ।
তাদেরকে নিয়ে গেলাম "আমাদের শাদা বাড়ি" "ছায়াবিথী"তে । তখন সময় "মধ্যাহ্ন" । "লিলুয়া বাতাস" শুরু হলো । গিয়ে দেখি "সৌরভ" এবং ছোট বোন "পারুল এবং তিনটি কুকুর" একসাথে খেলা করছে । পারুলের হাতের মুঠোয় বড় এক গোবরে "পোকা" । চারপাশে নানান রকম "পুতুল" ছড়ানো । সেখানে "কিছুক্ষণ" কাটিয়ে গেলাম "মীরার গ্রামের বাড়ি" "অচিনপুর"এ । কারণ "আজ চিত্রার বিয়ে" । মীরা আমার বান্ধবী । আর চিত্রা তার বড় বোন ।
গিয়ে দেখি চিত্রা "রুপার পালঙ্ক"এ বসে আছে এবং বিয়েতে আরো "তিনকন্যা" এসছে । "রুমালী", "আশাবরী" এবং "মৃন্ময়ী" ! "মৃন্ময়ীর মন ভাল নেই" । আমি মৃন্ময়ীর খোঁজ খবর জানলাম । সেখানে আরো "একজন মায়াবতী"র দেখা পেলাম । তার নাম "লীলাবতী" । লীলাবতী একসময় আমাকে "কবি" উপাধি দিয়ে ছিল । কারণ আমি তাকে "পেন্সিলে আঁকা পরী" বলে ডাকতাম । সে আমাকে "প্রিয়তমেষু" সম্বোধন করে চিঠি লিখতো । "জনম জনম" পাশে থাকার প্রতিজ্ঞা করে ছিল ! কিন্তু "মানবী"র মনে প্রেম বেশি দিন স্থায়ী হয়নি । নিজেকে "বিপদ"এ না জড়াতে অল্প দিনেই প্রেমকে "নির্বাসন"এ পাঠিয়ে দিল ! "মহাপুরুষ"দের সাথে কে আর ঘর বাঁধতে চায় ? "ভালবেসে যদি সুখ নাহি" তবে কেন মিছে ভালবাসা !
"দিনের শেষে" এলাকার "কালো যাদুকর" হিসেবে খ্যাত "কুটু মিয়া"কে নিয়ে "জীবনকৃষ্ণ মেমোরিয়াল হাই স্কুল"এ গেলাম । সেখানে আমরা "নলিনীবাবু B.S.C" এর সাথে দেখা করবো । উনার কাছে "১৯৭১" সালের মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনব । তাছাড়া তিনি "মিসির আলির অমিমাংসিত রহস্য" নিয়েও কথা বলবেন ।
এখন "যদিও সন্ধ্যা" । তবুও "তেঁতুল বনে জোছনা" উঠেছে । পুকুরে জোছনার আলো পড়ে অপূর্ব "জল জোছনা" তৈরি করেছে । "চাঁদের আলোয় কয়েকজন" যুবক হেটে চলেছে । আমার থেকে "তারা তিনজন" আলাদা হয়ে গেল । "শুভ্র গেছে বনে", "হিমুর নীল জোছনা"য় চারদিক ভেসে যাচ্ছে । "মিসির আলি আপনি কোথায়" বলে চিৎকার করলাম- কেউ সাড়া দিল না ! আমি "অন্ধকারের গান" ধরলাম । "শ্রাবণ মেঘের দিন" এর গান । আমার গায়ে যত দুঃখ সয়.....
আসলে দিন শেষে সবাই একা । "কোথাও কেউ নেই" ! এই যে মানুষ "অমানুষ" এর "অরন্য", সেখানে কতোজন কাছের মানুষ আছে ? এভাবেই কেটে যায় আমাদের "এই সব দিনরাত্রি" । এভাবেই আমি আমার "আনন্দ বেদনার কাব্য" লিখি । আমি তো আর "বাদশাহ নামদার" টাইপ কেউ না । তাই আমার "এপিটাফ"এ ও কিছু লেখা থাকবে না । হয়তো এই লেখা পড়ে একদিন আপনাদের বুক চিড়ে একটা দীর্ঘশ্বাস আসবে । বলবেন, আহারে "ছেলেটা" !
তাদেরকে নিয়ে গেলাম "আমাদের শাদা বাড়ি" "ছায়াবিথী"তে । তখন সময় "মধ্যাহ্ন" । "লিলুয়া বাতাস" শুরু হলো । গিয়ে দেখি "সৌরভ" এবং ছোট বোন "পারুল এবং তিনটি কুকুর" একসাথে খেলা করছে । পারুলের হাতের মুঠোয় বড় এক গোবরে "পোকা" । চারপাশে নানান রকম "পুতুল" ছড়ানো । সেখানে "কিছুক্ষণ" কাটিয়ে গেলাম "মীরার গ্রামের বাড়ি" "অচিনপুর"এ । কারণ "আজ চিত্রার বিয়ে" । মীরা আমার বান্ধবী । আর চিত্রা তার বড় বোন ।
গিয়ে দেখি চিত্রা "রুপার পালঙ্ক"এ বসে আছে এবং বিয়েতে আরো "তিনকন্যা" এসছে । "রুমালী", "আশাবরী" এবং "মৃন্ময়ী" ! "মৃন্ময়ীর মন ভাল নেই" । আমি মৃন্ময়ীর খোঁজ খবর জানলাম । সেখানে আরো "একজন মায়াবতী"র দেখা পেলাম । তার নাম "লীলাবতী" । লীলাবতী একসময় আমাকে "কবি" উপাধি দিয়ে ছিল । কারণ আমি তাকে "পেন্সিলে আঁকা পরী" বলে ডাকতাম । সে আমাকে "প্রিয়তমেষু" সম্বোধন করে চিঠি লিখতো । "জনম জনম" পাশে থাকার প্রতিজ্ঞা করে ছিল ! কিন্তু "মানবী"র মনে প্রেম বেশি দিন স্থায়ী হয়নি । নিজেকে "বিপদ"এ না জড়াতে অল্প দিনেই প্রেমকে "নির্বাসন"এ পাঠিয়ে দিল ! "মহাপুরুষ"দের সাথে কে আর ঘর বাঁধতে চায় ? "ভালবেসে যদি সুখ নাহি" তবে কেন মিছে ভালবাসা !
"দিনের শেষে" এলাকার "কালো যাদুকর" হিসেবে খ্যাত "কুটু মিয়া"কে নিয়ে "জীবনকৃষ্ণ মেমোরিয়াল হাই স্কুল"এ গেলাম । সেখানে আমরা "নলিনীবাবু B.S.C" এর সাথে দেখা করবো । উনার কাছে "১৯৭১" সালের মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনব । তাছাড়া তিনি "মিসির আলির অমিমাংসিত রহস্য" নিয়েও কথা বলবেন ।
এখন "যদিও সন্ধ্যা" । তবুও "তেঁতুল বনে জোছনা" উঠেছে । পুকুরে জোছনার আলো পড়ে অপূর্ব "জল জোছনা" তৈরি করেছে । "চাঁদের আলোয় কয়েকজন" যুবক হেটে চলেছে । আমার থেকে "তারা তিনজন" আলাদা হয়ে গেল । "শুভ্র গেছে বনে", "হিমুর নীল জোছনা"য় চারদিক ভেসে যাচ্ছে । "মিসির আলি আপনি কোথায়" বলে চিৎকার করলাম- কেউ সাড়া দিল না ! আমি "অন্ধকারের গান" ধরলাম । "শ্রাবণ মেঘের দিন" এর গান । আমার গায়ে যত দুঃখ সয়.....
আসলে দিন শেষে সবাই একা । "কোথাও কেউ নেই" ! এই যে মানুষ "অমানুষ" এর "অরন্য", সেখানে কতোজন কাছের মানুষ আছে ? এভাবেই কেটে যায় আমাদের "এই সব দিনরাত্রি" । এভাবেই আমি আমার "আনন্দ বেদনার কাব্য" লিখি । আমি তো আর "বাদশাহ নামদার" টাইপ কেউ না । তাই আমার "এপিটাফ"এ ও কিছু লেখা থাকবে না । হয়তো এই লেখা পড়ে একদিন আপনাদের বুক চিড়ে একটা দীর্ঘশ্বাস আসবে । বলবেন, আহারে "ছেলেটা" !