আয়ারল্যান্ড।।
আয়ারল্যান্ড! সূর্যাস্তের দেশ।
আয়ারল্যান্ড! ব্যানশীর দেশ।
আয়ারল্যান্ড! লেপরেকনের দেশ।
হাজার বছর আগে যারা এই দেশে বাস করতো, তারা তাদের নিজস্ব কিছু জটিল এবং রহস্যজনক রিচুয়াল, পাথরের ভাস্কর্য এবং লোককাহিনী রেখে গিয়েছে উপহার হিসাবে। এসকল পাথরের ভাস্কর্যের সাহায্যে তারা নিজেদের প্রাচীন প্রথা ও ঐতিহ্যকে করে রেখেছে চির অমর।
আয়ারল্যান্ড হলো ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু লোককাহিনী, মহানায়ক এবং রহস্যের জন্মভূমি। আয়ারল্যান্ডে গোটা ইউরোপের ভিতরে সর্ববৃহৎ এবং সর্বপ্রাচীন কিছু স্মৃতিসৌধ অবস্থিত।
লোককাহিনীর ভাণ্ডার বলা হয় আয়ারল্যান্ডকে। বহু অজানা ও রহস্যজনক আইরিশ লোককাহিনীর মধ্যে একটি হলো "ব্যানশী"। এটি বহুল আলোচিত এবং ত্রাস সৃষ্টিকারী এক নারী চরিত্র। এই ভৌতিক নারীমুর্তি আয়ারল্যান্ডের লোককাহিনী সম্ভারের একটি বিশাল জায়গা জুড়ে অবস্থান করছে।
আজ আমি আপনাদের এই আইরিশ মৃত্যুদূত "ব্যানশী" সম্পর্কে ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো।
ব্যানশী শব্দটি এসেছে আইরিশ শব্দ "বইন শীডেহ" থেকে। যার বাংলা অনুবাদ করলে দাঁড়ায় "অন্য জগতের নারী"। আইরিশ লোকগাথায় বলা আছে, "ব্যানশী হলো এমন একজন পরী, যার চিৎকার মৃত্যুর সংকেত বহন করে। এক কথায় ব্যানশী হলো এক প্রকার "ড্যাথ এঞ্জেল"। তার চিকন কণ্ঠস্বর আর অমানবিক চিৎকারকে আইরিশ ভাষায় বলা হয় "কাইওনে"। "কাইওনে" এর বাঙলা অর্থ হলো "মৃত মানুষের জন্য চিৎকার করে কাঁদা"।
ব্যানশী তার শিকারকে চোখে চোখে রাখে। আয়ারল্যান্ডের পাঁচটি প্রধান পরিবারের অভিশাপ থেকেই ব্যানশীর জন্মও। আয়ারল্যান্ডের এই পাঁচটি পরিবারের ভিতর "ও'কিফ" "ও'নিল" আর "ও'ব্রাইন" উল্লেখযোগ্য। ব্যানশীর অভিশাপ থেকে বাঁচতে তারা আয়ারল্যান্ড ছেড়ে পলায়ন করে তবুও ব্যানশী তাদের ছাড়ে নি। প্রতিশোধের নেশায় মত্ত ব্যানশী এই পাঁচটি পরিবারের আদি-পুরুষদের নিজের মায়াজ্বালে আবদ্ধ করে হত্যা করে। আজও আয়ারল্যান্ডের আআচেকানাচেতে ব্যানশীর আতংকে আইরিশরা মানুষেরা সতর্ক থাকে।
এই বুঝি ব্যানশী ডাকছে!!
এই বুঝি শুনতে পেলাম আমার মৃত্যুর ডাক!!
এসকল আতংক নিয়ে রাত্রিযাপন করে খাটি কুসংস্কারচ্ছন্ন আইরিশ মানুষেরা।
আয়ারল্যান্ড! সূর্যাস্তের দেশ।
আয়ারল্যান্ড! ব্যানশীর দেশ।
আয়ারল্যান্ড! লেপরেকনের দেশ।
হাজার বছর আগে যারা এই দেশে বাস করতো, তারা তাদের নিজস্ব কিছু জটিল এবং রহস্যজনক রিচুয়াল, পাথরের ভাস্কর্য এবং লোককাহিনী রেখে গিয়েছে উপহার হিসাবে। এসকল পাথরের ভাস্কর্যের সাহায্যে তারা নিজেদের প্রাচীন প্রথা ও ঐতিহ্যকে করে রেখেছে চির অমর।
আয়ারল্যান্ড হলো ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু লোককাহিনী, মহানায়ক এবং রহস্যের জন্মভূমি। আয়ারল্যান্ডে গোটা ইউরোপের ভিতরে সর্ববৃহৎ এবং সর্বপ্রাচীন কিছু স্মৃতিসৌধ অবস্থিত।
লোককাহিনীর ভাণ্ডার বলা হয় আয়ারল্যান্ডকে। বহু অজানা ও রহস্যজনক আইরিশ লোককাহিনীর মধ্যে একটি হলো "ব্যানশী"। এটি বহুল আলোচিত এবং ত্রাস সৃষ্টিকারী এক নারী চরিত্র। এই ভৌতিক নারীমুর্তি আয়ারল্যান্ডের লোককাহিনী সম্ভারের একটি বিশাল জায়গা জুড়ে অবস্থান করছে।
আজ আমি আপনাদের এই আইরিশ মৃত্যুদূত "ব্যানশী" সম্পর্কে ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো।
ব্যানশী শব্দটি এসেছে আইরিশ শব্দ "বইন শীডেহ" থেকে। যার বাংলা অনুবাদ করলে দাঁড়ায় "অন্য জগতের নারী"। আইরিশ লোকগাথায় বলা আছে, "ব্যানশী হলো এমন একজন পরী, যার চিৎকার মৃত্যুর সংকেত বহন করে। এক কথায় ব্যানশী হলো এক প্রকার "ড্যাথ এঞ্জেল"। তার চিকন কণ্ঠস্বর আর অমানবিক চিৎকারকে আইরিশ ভাষায় বলা হয় "কাইওনে"। "কাইওনে" এর বাঙলা অর্থ হলো "মৃত মানুষের জন্য চিৎকার করে কাঁদা"।
ব্যানশী তার শিকারকে চোখে চোখে রাখে। আয়ারল্যান্ডের পাঁচটি প্রধান পরিবারের অভিশাপ থেকেই ব্যানশীর জন্মও। আয়ারল্যান্ডের এই পাঁচটি পরিবারের ভিতর "ও'কিফ" "ও'নিল" আর "ও'ব্রাইন" উল্লেখযোগ্য। ব্যানশীর অভিশাপ থেকে বাঁচতে তারা আয়ারল্যান্ড ছেড়ে পলায়ন করে তবুও ব্যানশী তাদের ছাড়ে নি। প্রতিশোধের নেশায় মত্ত ব্যানশী এই পাঁচটি পরিবারের আদি-পুরুষদের নিজের মায়াজ্বালে আবদ্ধ করে হত্যা করে। আজও আয়ারল্যান্ডের আআচেকানাচেতে ব্যানশীর আতংকে আইরিশরা মানুষেরা সতর্ক থাকে।
এই বুঝি ব্যানশী ডাকছে!!
এই বুঝি শুনতে পেলাম আমার মৃত্যুর ডাক!!
এসকল আতংক নিয়ে রাত্রিযাপন করে খাটি কুসংস্কারচ্ছন্ন আইরিশ মানুষেরা।