অধ্যায় ১
শয়তানে বিশ্বাস করেন?
করেন কি বিশ্বাস ডিমনে?
তাদের কাছে আপনাদের এই বিশ্বাস অবিশ্বাসের কোনোই মূল্য নেই। তারা শুধু এইটুকুই জানে যে শয়তানকে খুশি করার জন্য তাদের যে কোনো অসাধ্য কাজ করতে হবে। হোক সেটা নির্মম থেকে নির্মমতর কোনো জঘন্য কাজ। শয়তানকে খুশি করাই তাদের প্রধান উদ্দেশ্য।
হ্যাঁ, আমি সেটানিস্ট আর তাদের ধর্ম সেটানিসম এর কথা বলছি।
এটি বর্তমান বিশ্বের ধর্মের এমন একটি অন্ধকার দিক যা নিয়ে নাড়তে অনেকেই ভয় পায়। সেটানিসম রহস্য এবং রিচুয়ালের পাচমেশালীর থেকে অনেক বেশি কিছু। এটা কোনো সাধারণ হ্যালুইন কনসেপ্ট নয়। এটি বর্তমান বিশ্বের কিশোর-কিশোরিদের ভাবমূর্তিতে সহজেই খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে এরকম একটি বিষধর বিষয়। যে কোনো মানুষকে খুব সহজে নিজের মায়াজালে বন্দি করতে পারে সেটানিস্টরা।
আপনাদের আমি আজ বলবো একজন ভালো সেটানিস্ট হতে হলে আপনাদের কি কি করতে হবে এবং কি কি রিচুয়াল আছে এই ধর্মে।
বিচারটা আপনারা করবেন, তারা যা করে বা করছে তা সঠিক কি না।
পছন্দ না হলে হেসে উড়িয়ে দিবেন। কিন্তু আমি আজ যাদের ঘটনাগুলা বলবো এবং যাদের জবানবন্দি বর্ননা করবো তারা কেউই কাল্পনিক চরিত্র নয়।।
সেটানিসম!
বাইবেল অনুসারে শয়তান লুসিফারকে নিজের প্রভু হিসাবে গ্রহণ করে তার খুশির জন্য বিভিন্ন কার্জসিদ্ধি করাই হল সেটানিসম। যারা এই ধর্মের আওতা ভুক্ত তাদের বলা হয় "সেটানিস্ট" বা "অ্যান্টি-ক্রাইস্ট"। তাদের জন্য "চার্চ অব সেটান" নামের আলাদা উপাশনালয় রয়েছে। রয়েছে "স্যাটানিক বাইবেল" নামের নিজস্ব ধর্ম-গ্রন্থ।
সেটানিসমের প্রধান শিকার হয় কিশোরকিশোরীরা। কারন, তাদের মগজধোলাই করা সব থেকে সহজ। তারাই সবথেকে আগ্রহের সাথে পা দেয় এই মরণের ফাঁদে।
সেটানিসমের কিছু প্রভাবক আছে। যাদের মাধ্যমে সেটানিস্টরা নতুন সাগরেদ বানায়। এদের মধ্যে একটি প্রধান প্রভাবক হলো "ব্লাক মেটাল" ঘরানার গান এবং এসকল ঘরানার গান গায় এরকম ব্যান্ড। এইসব গানের শ্রোতা সারা বিশ্ব জুড়ে প্রায় কয়েকশ কোটির উপরে। আর অধিকাংশই শ্রোতাই টিনেজার এবং কম বয়সী। তাদের গানের কথায় বিভিন্ন জায়গায় উল্লেখ করা হয় শয়তানের গুনকির্তন এবং শয়তানের পূজা করার বিভিন্ন উপায়। এমনকি কনসার্টে তাদের দর্শকদের সামনে শয়তানের নামে পশু-পাখি বলি দিতে এবং ভাঙচুর করতেও দেখা যায়। "স্লেয়ার", "সুসাইড সাইলেন্স", "বেহেমথ", "ক্যানিবাল কর্পস" ইত্যাদি অনেক ব্যান্ড আছে যারা নিজেদেরকে শয়তানের পূজারি হিসাবে দাবি করেছে।
১৯৮০ সালে ডেথ মেটাল ব্যান্ড "ভেনম" তাদের কনসার্টে "সেলফ মিউটিলেশন" নামক এক আজব স্যাটানিক রিচুয়াল প্রদর্শন করে।
"সেইন্ট লুসিয়ানা"র অধিবাসী "জো" ডেথ মেটাল ও বলাক মেটালের পাড় ভক্ত। সেখান থেকেই তাঁর স্যাটানিক সিম্বল সম্পর্কে ধারনা নেওয়া। এভাবেই সে একটি স্যাটানিক দলের সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে আরা তাকে শেখায় "সেলফ মিউটিলেশন"এর উপায়। তাকে তারা একটি ধারালো অস্ত্র দিয়ে নিজের হাত কাটতে বলে এবং হাত কাটার পর একটি কাপে হাত কাটার ফলে নির্গত রক্ত জমা করতে বলে। এরপর কাপটি তাঁর রক্তে পূর্ন হলে সকলে মিলে তাঁর গরম রক্ত পান করে এবং তাকে পান করায় উপস্থিত অন্যান্য সদস্যদের রক্ত। এই রিচুয়ালটিকে তারা বলে "সেলফ মিউটিলেশন"।।
চলুন যাওয়া যাক পশ্চিম সেইন্ট লুসিয়ানার সব থেকে বড় গোরস্থানে যেখানে কাউকে কবর দিলেই তাঁর দুই তিনদিন পর চুরি হতে থাকে লাসের বিভিন্ন অংশ। লোকাল পুলিশেরা এই কেসের নাম দিয়েছে "গ্রেভ রবিং"। গোরস্থান থেকে ২ দিন পর পর চুরি হচ্ছে মাথার খুলি,বুকের হাড় সহ অনেক কিছু। সবথেকে বেশি চুরি হচ্ছে লাসের ডান আঙ্গুলের কনিষ্ঠার হাড়টি। এটি নাকি সেটানিস্টরা খুব পছন্দের সাথে লকেট হিসাবে পরিধান করে এবং খ্রিস্টান এবং অন্যান্য ধর্মের মুর্খ মানুষদের কাছ থেকে নাকি এটা তাদের মুক্ত রাখে।।
ক্যালিফোর্নিয়া, নিউ জার্সি, অ্যালাব্যামা এই তিনটি স্থানের সকল চার্চের সামনে রাতের অন্ধকারে কে বা কাহারা প্রতিনিয়ত লিখে যায় ধর্মবিরোধি কথা এবং একিয়ে দিয়ে যায় "ডেভিল'স পেন্টাগ্রাম" "তিনটি ৬" সহ বিভিন্ন স্যাটানিক চিহ্ন। উলটা ক্রুশে বিদ্ধ করে রেখে যায় ফেড়ে ফেলা বিড়ালের মরদেহ। তাছাড়াও থাকে গরুর চোখ, কুকুরের কাটা জননাংগ সহ আরও অনেক অদ্ভুতুড়ে জিনিস।।
এবার আপনাদের সামনে তুলে ধরবো স্যাটানিক রিচুয়াল এর মোড়কে আবৃত কিছু গর্হিত অপরাধ।
**নিউ জার্সির ১৭ বছর বয়সী "এনিলিসা আর্নেস্ট" ১৫ বছর বয়সী এক মেয়েকে তার তিন বান্ধবীর সাথে মিলে হত্যা করে এবং তার রক্ত পান করে তার চারপাশে উলঙ্গ হয়ে নাচতে থাকে শয়তান লুসিফারকে তাদের রাত্রিযাপনের সংগই হিসাবে পাওয়ার জন্য। শয়তানের সাথে রাত্রিযাপন করতে পারলে তারা পাবে অপরূপ সৌন্দর্য এবং কখনও বার্ধক্য লাভ না করার গোপন মন্ত্র। এটাই ছিল তাদের ধারনা। কিন্তু কই এসব সুবিধা? তারা এখন সময় কাটাচ্ছে কারাগারে।জীবনের বাকি অংশটুকু ওখানেই কাটাতে হবে তাদের।।
**মিয়ামির ১২ বছর বয়সী "স্কট ও্যাটারহাউজ"এর কাহিনী শুনেছেন? এই অল্প বয়সে সে যে কাজ করেছে তা শুনলে আপনাদের পিলে চমকে যাবে। পুলিশ যখন মার্ডার সিন পর্যালোচনা করতে গিয়েছে তখন তাঁর আর তাঁর মায়ের লাসের পাসে পেয়েছে কাঁচাহাতে লেখা একটি আবেদন পত্র। "ডেভিল'স কন্ট্রাক্ট" নামের এই রিচুয়ালের মাধ্যমে একজন সেটানিস্ট ডেভিলের সাথে একটি চুক্তিতে আসে। চুক্তির মাধ্যমে সে শয়তানের দেওয়া কার্জ সম্পন্ন করলেই শয়তান তাকে তার ইচ্ছারও জিনিসটি এনে দিবে। ১২ বছর বয়সী স্কটকে শয়তান বলেছিল তার মা কে জবাই করতে। এবং সে সেটি অক্ষরে অক্ষরে পালনও করেছিলো। তার মা কে সে তার কাছে থাকা বয় স্কাউটিং এর ভোতা ছুরি দিয়ে নির্মম ভাবে জবাই করে। তারপর একই ছুরি দিয়ে তাঁর নিজে মাথা ধর থেকে প্রায় আলাদা করে ফেলে।।
**নিউ ইয়োর্কের ১৭ বছর বয়শী "রিকি ক্যাসেল" ১৫ বছর বয়সী গ্যারির চোখ উপড়ে ফেলে। এটিকে নাকি তাদের ভাষায় "আই সেকরিফাইস" বলে। এই রিচুয়ালের মাধ্যমে সেটানিস্টরা পৃথিবীর সকল জিনিস দেখতে পারে!
ইনিও যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রাপ্ত হন।।
কি মনে হচ্ছে!? এখানেই শেষ??
আমি যদি বলতে পারতাম এখানেই শেষ, তাহলে শান্তি পেতাম।
কিন্তু এখানেই শুরু!!!
শয়তানে বিশ্বাস করেন?
করেন কি বিশ্বাস ডিমনে?
তাদের কাছে আপনাদের এই বিশ্বাস অবিশ্বাসের কোনোই মূল্য নেই। তারা শুধু এইটুকুই জানে যে শয়তানকে খুশি করার জন্য তাদের যে কোনো অসাধ্য কাজ করতে হবে। হোক সেটা নির্মম থেকে নির্মমতর কোনো জঘন্য কাজ। শয়তানকে খুশি করাই তাদের প্রধান উদ্দেশ্য।
হ্যাঁ, আমি সেটানিস্ট আর তাদের ধর্ম সেটানিসম এর কথা বলছি।
এটি বর্তমান বিশ্বের ধর্মের এমন একটি অন্ধকার দিক যা নিয়ে নাড়তে অনেকেই ভয় পায়। সেটানিসম রহস্য এবং রিচুয়ালের পাচমেশালীর থেকে অনেক বেশি কিছু। এটা কোনো সাধারণ হ্যালুইন কনসেপ্ট নয়। এটি বর্তমান বিশ্বের কিশোর-কিশোরিদের ভাবমূর্তিতে সহজেই খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে এরকম একটি বিষধর বিষয়। যে কোনো মানুষকে খুব সহজে নিজের মায়াজালে বন্দি করতে পারে সেটানিস্টরা।
আপনাদের আমি আজ বলবো একজন ভালো সেটানিস্ট হতে হলে আপনাদের কি কি করতে হবে এবং কি কি রিচুয়াল আছে এই ধর্মে।
বিচারটা আপনারা করবেন, তারা যা করে বা করছে তা সঠিক কি না।
পছন্দ না হলে হেসে উড়িয়ে দিবেন। কিন্তু আমি আজ যাদের ঘটনাগুলা বলবো এবং যাদের জবানবন্দি বর্ননা করবো তারা কেউই কাল্পনিক চরিত্র নয়।।
সেটানিসম!
বাইবেল অনুসারে শয়তান লুসিফারকে নিজের প্রভু হিসাবে গ্রহণ করে তার খুশির জন্য বিভিন্ন কার্জসিদ্ধি করাই হল সেটানিসম। যারা এই ধর্মের আওতা ভুক্ত তাদের বলা হয় "সেটানিস্ট" বা "অ্যান্টি-ক্রাইস্ট"। তাদের জন্য "চার্চ অব সেটান" নামের আলাদা উপাশনালয় রয়েছে। রয়েছে "স্যাটানিক বাইবেল" নামের নিজস্ব ধর্ম-গ্রন্থ।
সেটানিসমের প্রধান শিকার হয় কিশোরকিশোরীরা। কারন, তাদের মগজধোলাই করা সব থেকে সহজ। তারাই সবথেকে আগ্রহের সাথে পা দেয় এই মরণের ফাঁদে।
সেটানিসমের কিছু প্রভাবক আছে। যাদের মাধ্যমে সেটানিস্টরা নতুন সাগরেদ বানায়। এদের মধ্যে একটি প্রধান প্রভাবক হলো "ব্লাক মেটাল" ঘরানার গান এবং এসকল ঘরানার গান গায় এরকম ব্যান্ড। এইসব গানের শ্রোতা সারা বিশ্ব জুড়ে প্রায় কয়েকশ কোটির উপরে। আর অধিকাংশই শ্রোতাই টিনেজার এবং কম বয়সী। তাদের গানের কথায় বিভিন্ন জায়গায় উল্লেখ করা হয় শয়তানের গুনকির্তন এবং শয়তানের পূজা করার বিভিন্ন উপায়। এমনকি কনসার্টে তাদের দর্শকদের সামনে শয়তানের নামে পশু-পাখি বলি দিতে এবং ভাঙচুর করতেও দেখা যায়। "স্লেয়ার", "সুসাইড সাইলেন্স", "বেহেমথ", "ক্যানিবাল কর্পস" ইত্যাদি অনেক ব্যান্ড আছে যারা নিজেদেরকে শয়তানের পূজারি হিসাবে দাবি করেছে।
১৯৮০ সালে ডেথ মেটাল ব্যান্ড "ভেনম" তাদের কনসার্টে "সেলফ মিউটিলেশন" নামক এক আজব স্যাটানিক রিচুয়াল প্রদর্শন করে।
"সেইন্ট লুসিয়ানা"র অধিবাসী "জো" ডেথ মেটাল ও বলাক মেটালের পাড় ভক্ত। সেখান থেকেই তাঁর স্যাটানিক সিম্বল সম্পর্কে ধারনা নেওয়া। এভাবেই সে একটি স্যাটানিক দলের সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে আরা তাকে শেখায় "সেলফ মিউটিলেশন"এর উপায়। তাকে তারা একটি ধারালো অস্ত্র দিয়ে নিজের হাত কাটতে বলে এবং হাত কাটার পর একটি কাপে হাত কাটার ফলে নির্গত রক্ত জমা করতে বলে। এরপর কাপটি তাঁর রক্তে পূর্ন হলে সকলে মিলে তাঁর গরম রক্ত পান করে এবং তাকে পান করায় উপস্থিত অন্যান্য সদস্যদের রক্ত। এই রিচুয়ালটিকে তারা বলে "সেলফ মিউটিলেশন"।।
চলুন যাওয়া যাক পশ্চিম সেইন্ট লুসিয়ানার সব থেকে বড় গোরস্থানে যেখানে কাউকে কবর দিলেই তাঁর দুই তিনদিন পর চুরি হতে থাকে লাসের বিভিন্ন অংশ। লোকাল পুলিশেরা এই কেসের নাম দিয়েছে "গ্রেভ রবিং"। গোরস্থান থেকে ২ দিন পর পর চুরি হচ্ছে মাথার খুলি,বুকের হাড় সহ অনেক কিছু। সবথেকে বেশি চুরি হচ্ছে লাসের ডান আঙ্গুলের কনিষ্ঠার হাড়টি। এটি নাকি সেটানিস্টরা খুব পছন্দের সাথে লকেট হিসাবে পরিধান করে এবং খ্রিস্টান এবং অন্যান্য ধর্মের মুর্খ মানুষদের কাছ থেকে নাকি এটা তাদের মুক্ত রাখে।।
ক্যালিফোর্নিয়া, নিউ জার্সি, অ্যালাব্যামা এই তিনটি স্থানের সকল চার্চের সামনে রাতের অন্ধকারে কে বা কাহারা প্রতিনিয়ত লিখে যায় ধর্মবিরোধি কথা এবং একিয়ে দিয়ে যায় "ডেভিল'স পেন্টাগ্রাম" "তিনটি ৬" সহ বিভিন্ন স্যাটানিক চিহ্ন। উলটা ক্রুশে বিদ্ধ করে রেখে যায় ফেড়ে ফেলা বিড়ালের মরদেহ। তাছাড়াও থাকে গরুর চোখ, কুকুরের কাটা জননাংগ সহ আরও অনেক অদ্ভুতুড়ে জিনিস।।
এবার আপনাদের সামনে তুলে ধরবো স্যাটানিক রিচুয়াল এর মোড়কে আবৃত কিছু গর্হিত অপরাধ।
**নিউ জার্সির ১৭ বছর বয়সী "এনিলিসা আর্নেস্ট" ১৫ বছর বয়সী এক মেয়েকে তার তিন বান্ধবীর সাথে মিলে হত্যা করে এবং তার রক্ত পান করে তার চারপাশে উলঙ্গ হয়ে নাচতে থাকে শয়তান লুসিফারকে তাদের রাত্রিযাপনের সংগই হিসাবে পাওয়ার জন্য। শয়তানের সাথে রাত্রিযাপন করতে পারলে তারা পাবে অপরূপ সৌন্দর্য এবং কখনও বার্ধক্য লাভ না করার গোপন মন্ত্র। এটাই ছিল তাদের ধারনা। কিন্তু কই এসব সুবিধা? তারা এখন সময় কাটাচ্ছে কারাগারে।জীবনের বাকি অংশটুকু ওখানেই কাটাতে হবে তাদের।।
**মিয়ামির ১২ বছর বয়সী "স্কট ও্যাটারহাউজ"এর কাহিনী শুনেছেন? এই অল্প বয়সে সে যে কাজ করেছে তা শুনলে আপনাদের পিলে চমকে যাবে। পুলিশ যখন মার্ডার সিন পর্যালোচনা করতে গিয়েছে তখন তাঁর আর তাঁর মায়ের লাসের পাসে পেয়েছে কাঁচাহাতে লেখা একটি আবেদন পত্র। "ডেভিল'স কন্ট্রাক্ট" নামের এই রিচুয়ালের মাধ্যমে একজন সেটানিস্ট ডেভিলের সাথে একটি চুক্তিতে আসে। চুক্তির মাধ্যমে সে শয়তানের দেওয়া কার্জ সম্পন্ন করলেই শয়তান তাকে তার ইচ্ছারও জিনিসটি এনে দিবে। ১২ বছর বয়সী স্কটকে শয়তান বলেছিল তার মা কে জবাই করতে। এবং সে সেটি অক্ষরে অক্ষরে পালনও করেছিলো। তার মা কে সে তার কাছে থাকা বয় স্কাউটিং এর ভোতা ছুরি দিয়ে নির্মম ভাবে জবাই করে। তারপর একই ছুরি দিয়ে তাঁর নিজে মাথা ধর থেকে প্রায় আলাদা করে ফেলে।।
**নিউ ইয়োর্কের ১৭ বছর বয়শী "রিকি ক্যাসেল" ১৫ বছর বয়সী গ্যারির চোখ উপড়ে ফেলে। এটিকে নাকি তাদের ভাষায় "আই সেকরিফাইস" বলে। এই রিচুয়ালের মাধ্যমে সেটানিস্টরা পৃথিবীর সকল জিনিস দেখতে পারে!
ইনিও যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রাপ্ত হন।।
কি মনে হচ্ছে!? এখানেই শেষ??
আমি যদি বলতে পারতাম এখানেই শেষ, তাহলে শান্তি পেতাম।
কিন্তু এখানেই শুরু!!!